ismtechbd
Latest posts by ismtechbd (see all)
- সাইবার জগতের ঈশ্বর ইসরাইল - 24/04/2016
- সাইবার নিরাপত্তা হুমকির মুখে - 19/04/2016
- Industrial Machinery - 18/04/2016
Circuit:
ইঞ্জিনিয়ারিং এর ভাষায় কারেন্ট চলাচলের রাস্তা কে সার্কিট বলে। আমরা সাধারন মানুশ কোন বোর্ড এর উপর ইলেক্ট্রনিক্স পার্টস বসানো দেখলে তাকে চোখ বন্ধ করে সার্কিট বলি। সার্কিট বলতে কোন দোষ নেই তবে এর ভাল নাম হল প্রিন্টেড সার্কিট বোর্ড (PCB) একটি সার্কিটে যে সকল পার্টস থেকে আমরা তার ভাল মন্দ বের করার উপায় গুলি সংক্ষেপে আলচনা করব। বেসিক শেখার পরে বিস্তারিত লিখব বলে আশা করছি।
Resistor:
রেসিস্টরের কাজ হল কারেন্ট প্রবাহ কে বাধা দেয়া। ধরুন সাপ্লাই ভোল্টেজ আছে ১২v আপনার প্রয়োজন ৩v উদ্দেশ্য ৩v এর একটি বাতি জালাবেন। তাহলে আপনি কি করবেন? আপনাকে একটু সহজ করে দেই।
- ট্রান্সফরমারঃ এর দারা ১২ কে ৩ ভোল্টে আনা সম্ভব। আপনার খরচ পড়বে ১৫০ থেকে ২০০ টাকা।
- রেগুলাটর আইচিঃ এর দারা কাজটি করা সম্ভব। খরচ পড়বে ৫০ থেকে ৮০ টাকা।
- রেসিস্টরঃ এর দারা কাজটি করা সম্ভাব খরচ পড়বে ১ টাকা থেকে ২ টাকা
(তবে রেসিস্টর ব্যাবহারের ক্ষেত্রে কিছু লিমিটেসন আছে)
আশা করি বুঝতে পেরেছেন কেন রেসিস্টর ব্যাবহার করা হয়। উপরের ছবিতে কিছু রেসিস্টর দেখতে পাচ্ছেন। এই পার্টস টি সার্কিটে যেকোনো ভাবে বসানো যায়। এর গায়ে তার নিজস্ব মান লেখা থাকে। ওহম মিটার দিয়ে পরিমাপ করলে যদি গায়ে লেখা মান এবং মিটারে প্রাপ্ত মানের মধ্যে পারথক্য থাকে তবে পার্টসটি খারাপ হিসাবে ধরে নিতে হবে।
Capacitor:
ক্যাপাসিটর এর বিভিন্ন কাজ আছে, তার মধ্যে একটি হল ফিল্টারিং।
Classification:
বিভিন্ন ধরনের ক্যাপাসিটর পাওয়া যায়। তবে আমরা কোন ইন্ডাস্ট্রিয়াল সার্কিটে দুই ধরনের ক্যাপাসিটর দেখতে পাই প্রথম সেগুল নিয়ে আলোচনা করব।
ইলেক্ট্রোলাইটিক ক্যাপাসিটরঃ
এই ক্যাপাসিটরের এক প্রান্ত নেগেটিভ অপর প্রান্ত পসেটিভে তার গায়ে চিনহ দেয়া থাকে। এর মানও কিন্তু গায়ে লেখা থাকে। এটাকে মিটার দিয়ে পরিমাপ করা যায়। তবে ক্যাপাসিটর নষ্ট হলে এটি ফুলে যায়।
নন-পোলারাইসড ক্যাপাসিটরঃ
এটাকে আমরা সংক্ষেপে PF বলে থাকি। এগুলি পরিমাপ করা খুবই সহজ। ওহম মিটারের দুই প্রান্ত ক্যাপাসিটরে দুই প্রান্তে ধরলে মিটারে কোন রিডিং আসবে না যদি কোন রিটিং আসে তাহলে এটি নস্ট।
Diode:
ডায়োড এর মান তার গায়ে লেখা থাকে। এর দুটি প্রান্ত থেকে। মিটারের স্কেল ওহমে রেখে দুই প্রান্তে ধরলে যেকোনো একদিকে মান দেখেবে। প্রান্ত বদল করলে কোন মান দেখাবে না। এর ব্যেতিক্রম হলে বুঝতে হবে ডায়োড টি নস্ট।