আপনি যদি ভাবেন আপনাকে দিয়ে কিছুই হবেনা, তাহলে গবেষণা থেকে ১০০ হাত দূরে থাকুন। আর যদি ভাবেন আমি পারবনা কেন? তাহলে আপনাকে বলছি। এই প্রথিবীতে অসম্ভব বলে কিছুই নেই। আপনি নিশ্চই নিউটন সম্পকে জানেন? নিউটনের আবস্থা কি ছিলো। আজ সে কোন অবস্থানে আছে। নিউটনের মত এরকম আরো অনেক বিজ্ঞানী বা গবেষক আছেন। যারা, আপনার থেকেও খারাপ অবস্থানে ছিলো। শুধু মাএ নিজের প্রচন্ড ইচ্ছা ও পরিশ্রম তাদের এই অবস্থানে তুলে এনেছে।
এখন হয়ত বলতে পারেন। মহাকাশ নিয়ে গবেষণা করার জন্য তো অনেক যন্ত্রপাতি প্রয়োজন। আমি এত টাকা কোথায় পাবো? এর উত্তর আমি বলছি আপনাকে।
ভাই, আমরা যেদেশে জন্মগ্রহণ করেছি। পিৃথিবীর অন্যান্য দেশের তুলনায় একটি দরিদ্র প্রদান দেশ। তার ভিতরে আমরা আরো দরিদ্র। আমাদের নুন আনতে পান্তা ফুরায়। কিন্তু এই অবাস্থাও আমি বলছি আপনার যদি দুটি জিনিস থাকে তাহলে আপনাকে দিয়ে সম্ভব। এক, আপনার থাকতে হবে প্রচন্ড ইচ্ছা শক্তি। দুই, হতে হবে প্রচন্ড পরিশ্রমি।
তাতে কি হবেঃ
আমি জানি আপনি আপনার পরিবারের সব সম্পত্তি বিক্রি করলেও মহাকাশ গবেষণার ৫% যন্ত্রপাতি কিনতে পারবেন না। কিন্তু আপনি যদি প্রচন্ড ইচ্ছা শক্তি ও পরিশ্রমী হতে পারেন। তাহলে উপরওয়ালার প্রতি আস্থা রেখে বলতে পারি। যারা এই সব যন্ত্রপাতির মালিক হয়ে বসে আছেন তাদের সাথে গবেষণার সুযোগ পাবেন।
হ্যাঁ আমি গবেষণা করতে চাই। কিন্তু কোথা থেকে শুরু করবঃ
আপনার এই প্রশ্নের উত্তর হচ্ছে এই গবেষণা সংস্থা। এই সংস্থার উদ্দেশ্যই হচ্ছে আপনার মত যারা গবেষণার জগতে প্রবেশ করেত চান তাদের কে গাইড দিয়ে আপনার সপ্নের দুয়ার পযন্ত নিয়ে যাওয়া।
এখানে মাহাকাশ, রোবটিক্স, ইলেক্ট্রনিক্স প্রজেক্ট নিয়ে ধারাবাহিক ভাবে লেখা হয়। আপনারা ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল গুলো পড়েন। যে ভিডিও গুলো দেয়া হয় সেগুলো ভালো ভাবে দেখেন এবং প্রজেক্ট গুলো নিজে নিজে চর্চা করেন। যে কোন সমস্যার জন্য আমরাতো আছিই।
এছাড়াও যারা তাদের প্রতিভা পৃথিবীর মাঝে ছড়িয়ে দিতে চান তাদের জন্য এক কথায় “প্রতিভা আপনার, পৃথিবীর মাঝে ছড়িয়ে দেয়ার দায়িত্ব আমাদের।”
তো আর কি? শুরু করুন এখন থেকেই। দেখিয়ে দিন বিশ্বকে।
বিঃদ্রঃ “যারা ভাবেন তাদের দিয়ে কিছুই হবে না। এরকম লোক থেকে যতটা সম্ভব দূরে থাকার চেষ্টা করবেন। কারন এরা ভাইরাসের মত আপনার ইচ্ছা শক্তিকে নষ্ট করে ফেলবে।”
ভালো একটি বিষয়ে বললেন,
ধন্যবাদ
আপনাকেও ধন্যবাদ।