বাংলাদেশে মেরুকরণ হচ্ছে। একটা গ্রুপ চলে যাচ্ছে তৌহিদের পক্ষে, আরেকটা তৌহিদের বিপক্ষে। একটা গ্রুপ শেরেকের পক্ষে, আরেকটা গ্রুপ শেরেকের বিপক্ষে। একটা গ্রুপ কোরানের পক্ষে, আরেকটা গ্রুপ কোরানের বিপক্ষে। একটা ইবলিসের পক্ষে, আরেকটা ইবলিসের বিপক্ষে। একটা গ্রুপ ফেরাউনের দলে, আরেকটা গ্রুপ মূসার দলে। একটা গ্রুপ আবু জাহিল্ল্যার দলে, আরেকটা গ্রুপ মুহাম্মাদ (সঃ) এর দলে। আপনারা কার দলে থাকবেন? আল্লাহর দলে (পড়ুন জামাত) থাকব। সবাই রাজী আছেন তো? আল্লাহ কবুল করুন। সফলতা, বিফলতা – রাসূলের দলের থাকার মধ্যে। অন্য কোথাও সফলতা নাই।
আজকে নোবেল পুরস্কার যারা পায় এরা হলো ইসলামের জঘন্য দুশমণ। এই পর্যন্ত নোবেল পুরস্কার যতজনকে দেওয়া হয়েছে সবগুলো ইসলামের জাতিয় দুশমন। উপমহাদেশ থেকে ইংরেজরা যখন হাজার কোটি টাকা ছিনিয়ে নিয়েছিলো, সে সময় রবি ঠাকুরকে তারা কিছু টাকা দিয়ে, নোবেল পুরস্কার দিয়ে ধন্য করেছে। সে সময় ইংরেজ বিরোধী আন্দোলন চলছিলো। রবি ঠাকুর ইংরেজদের পা চাটা একজন গোলাম ছিলেন। অন্যদিকে নজরুল ছিলো ইংরেজদের বিপক্ষে, তৌহিদের পক্ষে। ঠিক কিনা? নজরুল বলেছিলোঃ
শালা দেশ ছাড়বি কিনা বল
না ছাড়িলে কিলের চোটে হাল করিব জল
কারা ঐ লৌহ কপাট
ভেঙে ফেল কররে লোপাট
রক্ত জমাট শিকল পূজার পাষাণ বেদী।
একই সাথে এই নজরুল লিখেছে,
আল্লাহ আমার প্রভূ, আমার নাহি নাহি ভয়
আমার কিসের শংকা, কোরান আমার ডংকা
ইসলাম আমার ধর্ম, মুসলিম আমার পরিচয়।
আলহামদুলিল্লাহ বলেন। আর রবি ঠাকুর ঐ সময় লিখছিলেন,
আমারও পরাণও যাহা চায় তুমি তাই, তাইগো
তোর চরণ তলে ঠেকাই মাথা।
নাউজবিল্লাহ বলেন। সে জন্য তাকে তারা নোবেল পুরস্কার দিয়েছে।
এখন একজনের চেহারা খুব দেখা যায় টেলিভিশনে। বাংলাদেশের মহিলাদেরকে বিবস্র করার জন্য গ্রামে গঞ্জে সুদের মত কবিরা গুনাহ পৌছে দেওয়ার জন্য সবছেয়ে বড় অবদান যিনি রেখেছেন, তার নাম হলো ডাঃ ইউনুস। সুদ এত বেশী কোন ব্যাংকে নাই, যত বেশি গ্রামীণ ব্যাংকে। এবং এই সুদ দিয়ে তিনি মানুষের বাড়ি-ঘর ভেঙে নিয়েছেন এটার অসংখ্য নজির আছে। যদি ইসলাম থাকত, হাজার হাজার জেনার দায়ে তাকে শাস্তি দেওয়া হত। আল্লাহ আমাদেরকে সঠিক সমঝ দান করুক। আমরা বলি আমিন। আমাদের নবী বলেছেন, “১ টাকা যে সুদ খায় ৪২ বার মায়ের সাথে জেনার গুনাহ তার আমল নামায় ওঠে।” এই অপকর্মের সাথে যে জাতিকে লিপ্ত করেছে তার জন্য আমাদের কোন শ্রদ্ধা থাকতে পারে না।
.
.
.
.
.
.
আবার বাংলাদেশে কিছু নেতা আছে দেখবেন নামায পড়তে পারে না। আছে না নাই? আমার এক নেতার সাথে দেখা হলো। বললাম ভাই, “ফজরেরে নামায পড়েছেন?” কয়, “হূজর এইটা না পড়ে পারি?” বললাম, “কয় রাকাত?” কয়, “৬ রাকাত।” বললাম, “ফজরের নামায ৬ রাকাত!!!!! আচ্ছা খুব ভালো। তো আপনি দোয়া কুনুত পারেন তো?” কয়, “পারিনা মানে!” বললাম, “কোন নামাযে পড়ে?” কয়, “জানাযার নামাযে পড়ে।” বললাম, “দোয়া কুনুত পড়ে জানাযার নামাযে?” কয়, “হুজুর জানাযার নামাযেই তো পড়তে হয়!” আমি বললাম, “তোর বাপ মারা গেলে তুই দোয়া কুনুত পড়িস তোর বাপের জানাযায়।” কয়, “বাপ আগেই মারা গেছে।” কতবড় পোড়া কপাল এগুলার! আল্লাহ এই সব নেতা থেকে হেফাজত করেন। ওজু জানেনা, কালেমা জানেনা এরকম নেতা আছে না নাই? তোমরা বাংলার মাটি ছেড়ে বাহিরে চলে যাও। কোন নাস্তিকের জন্য বাংলার জমিন আমরা ছেড়ে দেবনা। কোন কাফের বেইমানের জন্য বাংলার জমিন ছেড়ে দেয়া হবে না। এটা শরিয়তউল্লাহর জমিন। এটা এখতিয়ার উদ্দীন বিন মোহাম্মদ বখতিয়ার খলজির জমি। এটা শাহ জালালের জমিন, শাহ মখদুমের জমিন। এটা নজরুলের জমিন, এটা রবীন্দ্রনাথের নয়। আমরা কোন কাফেরে সাথে সম্পর্ক রাখব না। আমাদের সব জায়গায় ইমানের ছাপ থাকবে। ঠিক কিনা বলেন?
ভাই আপনার কথা কে একেবারে ফেলে দেওয়া যাচ্ছেনা ।
তবে এই সব টিউন বিতর্কের সৃষ্টি করে
ভাইগন আমরা আর বাড়াবাড়ি না করি।
টিউনার যদি হয় ছোটো পাগোল , কমেনট আলারা হলো বড়ো পাগোল। ওনেক ভালো পোসট-এ দুইডা কমেনট, কমেনট নাই। আর এই হানে কমেনটের মারামারি।তাই আমিও এইহানে কমেনট করলাম। বুজজি , সহজে কমেনট পাওয়ার টিউন কেমবায় লিখতে হয়।
আপনিও কমেনট করলেন আপনিও বড় পাগলসের একজন!
আপনিও কমেনট করলেন আপনিও বড় পাগলের একজন! :-D :-D :-D
আমিও কমেন্ট করলাম আমি আরো বড় পাগল :) :) :)