সুখবর দিয়ে আমার টিউনিং যাত্রা শুরু করছি……আমার প্রথম টিউন…
বছরের শুরুতে টেলিফোন অপারেটরদের লাইসেন্স নবায়ন নীতিমালা প্রকাশের সময় চলতি বছরের মাঝামাঝি সময়ে তৃতীয় প্রজন্মের (থ্রি-জি) মোবাইল সেবা উন্মুক্ত করা হবে বলে কথা দিয়েছিল সরকার। সেজন্য ২১০০ মেগাহার্জের স্পেকট্রাম বরাদ্দ করার কথাও বলা হয়েছিল।
বিশ্বব্যাংকের দেওয়া হিসাবে ইন্টারনেট সংযোগ ১০ শতাংশ বাড়লে তা দেশের মোট জাতীয় আয় (জিডিপি) বাড়ায় ১ দশমিক ২ শতাংশ। এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহার করে ১ শতাংশেরও কম মানুষ, সংখ্যার দিক থেকে ১০ লাখেরও অনেক কম। এর আবার ৯৪ শতাংশই মুঠোফোনের মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যবহার করে। সুতরাং বাংলাদেশের সামনে তৃতীয় প্রজন্মের টেলিযোগাযোগ সেবার জন্য সুবর্ণ সুযোগ অপেক্ষা করছে। দেশের প্রায় সর্বত্র নেটওয়ার্ক থাকায় সেখানে থ্রি-জি উপযোগী প্রযুক্তি স্থাপন করা গেলে রাতারাতি সারা দেশে ব্রডব্যান্ড সেবা পৌঁছানো সম্ভব হবে। মাত্র দুই বছরের মধ্যেই সারা দেশকে এর আওতায় আনা সম্ভব।
উন্মুক্ত নিলাম মাধ্যমে না বিউটি কনটেষ্টের এ নিয়ে ছিল সংশয়। অনেকে বলেছিল, বাংলাদেশে এই ধরনের কাজের অভিজ্ঞতা খুব বেশি প্রতিষ্ঠানে না থাকায় উন্মুক্ত নিলাম হবে না, আগ্রহীদের সঙ্গে কথা বলে লাইসেন্স দেয়ার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। এক্ষেত্রে রাজস্ব আয়ে একটি সীমাবদ্ধতা ও সরকারী দূনীতির আশঙ্কা ছিল, যা উন্মুক্ত নিলামের ক্ষেত্রে অনেকটাই স্বচ্ছ।
অবশেষে আজ মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে টেলিযোগাযোগ সংক্রান্ত একটি উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। প্রধানমন্ত্রীর প্রেসসচিব আবুল কালাম আজাদ সাংবাদিকদের বলেন, “দীর্ঘ আলোচনার পর থ্রি জি লাইসেন্স উন্মুক্ত নিলামের মাধ্যমে দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।” মোবাইল ফোন অপারেটরদের লাইসেন্স ফি, লাইসেন্স নবায়ন ফি ও ভিওআইপি নিয়েও বৈঠকে আলোচনা হয় বলে জানান তিনি। প্রেসসচিব জানান, মোবাইল অপারেটরদের ‘স্যোসাল অবলিগেশন ফি’ ১ শতাংশ করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এ ছাড়া ফ্রিকোয়েন্সির দাম ধরা হয়েছে ১৮০০ ও ৯০০ মেগাবাইট ১৫০ কোটি টাকা এবং ৮০০ মেগাবাইট ৮০ কোটি টাকা। রাজস্ব ভাগাভাগি ধরা হয়েছে পাঁচ দশমিক ৫ শতাংশ। ইউটিলাইজেশন ফ্যাক্টর পুরোপুরি বাদ দেওয়া হয়েছে। ভিওআইপির লাইসেন্স দেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।
গেটওয়ে ও তৃতীয় প্রজন্মের (থ্রি-জি) লাইসেন্স উন্মুক্ত নিলামের মাধ্যমে বরাদ্দ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে তাঁর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সভায় এ সিদ্ধান্ত হয় বলে প্রেসসচিব আবুল কালাম আজাদ জানিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের বৈঠকে অর্থ, বাণিজ্য ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী ও সচিবরা উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে সরকার দ্বিতীয় প্রজন্মের (টু-জি) মোবাইল লাইসেন্স নীতিমালা চূড়ান্ত করেছে। আজ মঙ্গলবার টেলিযোগাযোগ সচিব সুনীল কান্তি বোস এ কথা জানিয়েছেন।
আশা করি বাংলাদেশের মানুষ থ্রিজির সঠিক ব্যবহার করবে…ইনশাল্লাহ্ তা’আলা
ekhono hoilo na to
ta hole to onek valo hoy
এ রকম একটা চমৎকার পোস্ট শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ
ফ্রিকোয়েন্সির দাম ধরা হয়েছে ১৮০০ ও ৯০০ মেগাহার্টজ ১৫০ কোটি টাকা এবং ৮০০ মেগাহার্টজ ৮০ কোটি টাকা।
ভাই এমগাবাইট না, এমগাহার্টজ হেব
ভাই সবাইকে বলছি ভূলে যাবেন্না যেন এটা বাংলাদেশ। তবে আমরা আম পাবলিক, আশা ছাড়া আর কি ইবা করতে পারি?
সুখবর কিন্তু কাজটা কি যথা সময়ে শেষ হবে!!!
ভাই আপনার টিউনের জন্য ধন্যবাদ
but ভাই এটা বাংলাদেশ, সবে মাত্র বলল উন্মুক্ত করবে তাও আবার সরকারি সিদ্ধান্তে…
দেখেন এটা নিয়ে কি পরিমান দূরনীতি হয়??
আশা করি তারাতারি পাব।
আমিও আশা করি [[তারাতারি]] পাব।
টেলিটক পাবে ৬ মাস টেস্ট এর জন্য
আর কেউ কি পাবে না ! কি সর্বনাস !
পাবে পরে। কি সর্বনাস !
টেলিটক পাবে
থ্যাংক ইউ বস। প্রথম টিউনটি ভাল লিখেছেন, আশা করি পরবর্তিগুলোও ভালো লিখবেন। শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
প্রথমেই আপনাকে টিউনার পেজে স্বাগতম জানাচ্ছি এবং সেই সাথে ধন্যবাদ দিতে চাই, সুন্দর একটা খবর জানানোর জন্য।
আরে বাহ, তাহলে কি সত্যি আমরা 3g চালাবো, ওয়াও !
সবাইকে উত্তোম ঝাঝা।
thanx……….vai
ধন্যবাদ ।চালিয়ে যান । । ।
খবরটা শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ
আপনাকে টিউনারপেজ এ স্বাগতম
আশা করি সামনে আর ভাল ভাল টিউন পাব আপনার কাছে থেকে।
ভাল নিউজ
ধন্যবাদ নিউজটি শেয়ার করার জন্য । প্রথম টিউন চমৎকার হয়েছে । আশা করি আরো ভালো ভালো টিউন পাবো আপনার কাছে ।
প্রথম টিউন হিসেবে অনেক ভালো লিখেছেন। আর আমাদের সাথে এ খবরটি শেয়ার করা জন্যও অনেক ধন্যবাদ। আশা করি, টিউনারপেজে আপনার যাত্রা সফল হবে। সাথেই থাকুন।