হ্যালো বন্ধুরা কেমন আছো সবাই আজ আমি তোমাদের সথে শেয়ার করব ডিনামাইট , পারমাণবিক বোমা এই সব নিয়েই একটি পোস্ট
তো চল শরু করা যাক , আগে আমি আপনাদের ডিনামাইট এর উইকপিডিয়া থেকে নেয়া কিছু ছবি দেখাবো:
“Nobel’s Extra Dynamite” manufactured by Nobel’s old company, Nitroglycerin Aktiebolaget.
An old dynamite storage magazine at Ladyha’ Colliery ruins, Ayrshire, Scotland.
-
Diatomaceous earth as viewed under bright field illumination on a light microscope. Diatomaceous earth is a soft, siliceous, sedimentary rock made up of the cell walls/shells of single cell diatoms and which readily crumbles to a fine powder. It is also very absorbent. This image of diatomaceous earth particles in water is at a scale of 6.236 pixels/micrometer, the entire image covers a region of approximately 1.13 by 0.69 millimeter.
-
Advertisement for the Aetna Explosives Company of New York.
Alfred Nobel‘s 1864 patent application for nitroglycerin.
Diagram of dynamite.
- Sawdust (or any other type of absorbent material) soaked in nitroglycerin.
- Protective coating surrounding the explosive material.
- Blasting cap.
- Electrical cable (or fuse) connected to the blasting cap.
Preparation of dynamite during the construction of the Douglas Dam, 1942
ডিনামাইট
ডিনামাইট আবিষ্কার করেন সুইডেনের বিজ্ঞানী আলফ্রেড নোবেল।
একটি ডিনামাইটের ক্ষমতা প্রায় দুই মিলিয়ন জুয়েলের উপরে।ডিনামাইটকে সাধারনত তার দিয়ে দূর থেকে বৈদ্যুতিক সিগন্যালের সাহায্য বিস্ফোরণ করানো হয়। যেমন কোন পাহাড় পর্বতের বিরাট আকারের পাথরকে ভাঙ্গার জন্য প্রথমে পাথরটিতে ড্রিল মেশিন দিয়ে সারিবদ্ধভাবে ছোট ছোট ছিদ্রের সৃষ্টি করবে। প্রতিটি ছিদ্রে একেকটি ডিনামাইট প্রবেশ করিয়ে সবগুলো ডিনামাইটকে তার সংযুক্ত করে বা রিমোট কন্ট্রোলের মাধ্যমে একই সময়ে বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। এসময় ডিনামাইট থেকে উচ্চ তাপমাত্রার বিরাট আকারের গ্যাস দ্রুতগতিতে এক মুহুর্তে বের হয়ে আসে। এ থেকে যে পার্শ্বচাপের সৃষ্টি হয় তাতেই বিরাট আকারের পাথরটি ভেঙ্গে যায়। ডিনামাইট সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় পাহাড় ভাঙ্গা, টানেল তৈরি ও খনিতে। কারণ খুব সহজে ও কম খরচে ডিনামাইট দিয়ে এসব কাজ করা যায়।
শুধু এসব ভাঙ্গার জন্য নয় আজ-কাল যদি আমরা এর ব্যবহার বিশ্লেশন করে দেখি তাহলে আমরা দেখতে পাবো এটা সবচেয়ে বেশি ব্যবহ্রিত হচ্ছে যুদ্ধের ক্ষেত্রে কিন্তু আলফ্রেড নোবেল এটা আবিষ্কার করেছলেন শুধু মাত্র খনন কাজে ।
এবার আমি পুরো ঘটনাটা বলিঃ
আলফ্রেড নোবেলের পুরো নাম আলফ্রেড বার্নারড নোবেল । বিয়ের আগে তার বাবা ছিলেন একজন খনন কারী মাত্র দিনে বেশি ইঙ্কাম করতে পারতেন্না নোবেলের মায়ের নোবেলের বাবাকে ভালো লাগতো কারন
তিনি খুব সুন্দর বাশি বাজাতেন তারপর দুজনে পালিয়ে বিয়ে করেন নোবেলের নানার সম্মতি ছাড়াই । তার কিছুদিন পরে নোবেলের জন্ম হয় , নোবেলের নানাও সব জানতে পারেন পরে তিনি দুজঙ্কেই সম্মতি দেন কিন্তু কপাল খারাপ তার কিছুদিন পরেই দুই জন ই মারা যান পরে নোবেল তার নানার কাছে মানুষ হন তার নানা ছিল খুব বড়লোক তিনি তাকে খুব যত্নে রাখেন ভালো করে পড়া-লেখা শেখান , পরে নোবেল একজন বিজ্ঞানী তে পরিণত হন তিনি ডিনামাইট তৈরী করেন যাতে তার বাবার মতো লোকেদের এভাবে কস্ট না করতে হয় কিন্ত ব্রিটিশ রা এই গুলো ্দেখে দেখে নিজেরাও তৈরী করা শিখে যায় এবং তৈরী
করে যুদ্ধে ব্যবহার করে মানুষ মেরে ফেলে এখন নোবেল ভাবে যে আই হাই আমি এখন কী করব এরা তো সব এগুলো খারাপ কাজে ব্যবহার করছে সে চিন্তা করল আমি আর এগুলো তৈরী করব না কিন্ত তার কোনো লাভ হল না ব্রিটিশ রা এগুলোর অপ ব্যবহার করতে ই থাকলো এখন তার মাথায় বুদ্ধি এলো যেঃ আমি আমার সম্পতির ফান্ড করে যারা সবচেয়ে ভালো কাজ করবে পৃথীবিতে তাকে এই ফান্ডের টাকা(সুইডিশ) দিয়ে পুরষ্কার কিনে দেয়া হবে তার সম্পত্তি ছিল ৩০ লাখ টাকা(সুইডিশ) সে সব টাকা(সুইডিশ)জমা করল তখন থেকে ই আবার সেই নোবেলের দান শরু হল , আপনারা যদি না বুঝে থাকেন কিছু তাহলে কমেন্টে জানান
এইবার আমি বলি পারমাণবিক বোমা ও হাইড্রোজেন বোমার কথাঃ
বিজ্ঞানীরাঅণুবিক্ষণ যন্ত্র দিয়ে ছোট ছোট ভাইরাস,ব্যা্কটেরয়া ইত্যাদি জড় করে এই পারমাণবিক বোমা তৈরী করে তারা যদি বোমাটাকে আাশে মারে তাহলে আতশবাজি যেমন আকাশে ফুটালে ঢাশ ঢাশ করে ফুটে এইটাও সেই ভাবেই ফুটে কাচারদিক ভাইরাস ছড়াবে এবং মানুষ কে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিবে ।
হাইড্রোজেন বোমাও ঠিক একই ধরনের কিন্ত এটা গ্যাস ছাড়ে আর ওটা ভাইরাস ছাড়ে
এই টিউন টি আগে আমি টেকটিউন্স ও টেকগল্প ব্লগে করেছি !!!
আজ অনেক হল তাহলে আজ আমি যাই বাই বাই বন্ধুরা